বর্তমান আয়কর আইন অনুযায়ী আপনার আয় যদি করযোগ্য আয়ের সীমা অতিক্রম করে তাহলে আপনাকে আয়কর বিবরণী জমা দিতে হবে। কিন্তু এর বাইরেও, আপনার আয় এই সীমা অতিক্রম না করলেও ১৮৪ ধারা অনুযায়ী আয়কর বিবরণী জমা দিতে হবে।
যেমন, আপনার যদি মাসিক মূল বেতন ১৬,০০০ টাকা হয় তাহলেই আপনাকে রিটার্ন দাখিল করতে হবে। এছাড়াও ২০২০ সাল থেকে ই-টিন বা টিআইএন থাকলেই রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এই ক্ষেত্রে আপনার করযোগ্য আয় ৩,০০,০০০ টাকা অতিক্রম না করলেও আপনাকে রিটার্ন দাখিল করতে হবে।
নিয়ম হলো, আপনি যদি একবার রিটার্ন দাখিল করেন তাহলে পর পর তিনবার আপনার করযোগ্য আয় না থাকলেও আপনাকে রিটার্ন দাখিল করে যেতে হবে।
আপনি যদি এই নিয়ম না মানেন তাহলেই আপনি আয়কর আইন ভাঙার দায়ে জরিমানার মধ্যে পড়তে হবে।
আপনি যদি এই নিয়ম না মানেন তাহলেই আপনি আয়কর আইন ভাঙার দায়ে জরিমানার মধ্যে পড়তে হবে।
এমন অবস্থায়, কোন কারনে যদি আপনি কোন বছরে বা একাধিক বছরে আয়কর রিটার্ন দাখিল না করে থাকেন এবং এখন সেই বকেয়া আয় বছরের আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে চান তাহলে কি করবেন?
প্রথম কথা হলো আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে কোন বাধা নেই। আপনি বকেয়া যে কোন বছরের জন্য তা একাধিক বছরের জন্য হলেও আপনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
এখন আপনি যেহেতু আয়কর আইন মানেননি তাই আপনাকে কিছু জরিমানা দিতে হবে রিটার্ন দাখিল করার সাথে। সেই জরিমানাসহ রিটার্ন দাখিল করলেই আপনি আবার নিয়মিত হয়ে গেলেন।
এখন প্রশ্ন হলো, এই জরিমানার পরিমান কতো?
উপযুক্ত কারন ছাড়া যদি কোন করদাতা আয়কর বিবরণী দাখিল করতে ব্যর্থ হন তাহলে ডিসিটি তার গত বছরের নির্ধারিত করের উপর ১০% সুদ ধার্য করতে পারেন। এবং এই সুদের পরিমান এক হাজার টাকার নিচে হবে না। যদি তিনি এই কাজ করতেই থাকেন তাহলে প্রতিদিনের জন্য পঞ্চাশ টাকা হারে জরিমানা দিতে হবে।
তবে কোন করদাতা যদি আগে করযোগ্য না হয়ে থাকেন তালে তার জরিমানা পাচ হাজার টাকার বেশি হবে না।
আর যদি তার আয় করযোগ্য হয়ে থাকে তাহলে তিনি গত বছর যে কর দিয়েছিলেন তার ৫০% অথবা এক হাজার টাকা, এই দুই অংকের মধ্যে যেটা বেশি সেটা তাকে জরিমানা হিসেবে দিতে হবে।
বর্তমানে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার ফরম আগের চেয়ে অনেক সংক্ষিপ্ত এবং সহজ করা হচ্ছে যাতে করে করদাতা ভয় না পান। জটিলতা ছাড়াই যেন করদাতা তার রিটার্ন দাখিল করতে পারেন সেই চিন্তা মাথায় রেখেই প্রতি বছর আয়কর ফর্ম আগের থেকে সহজতর করা হচ্ছে।
এর বাইরে এখন তথ্য প্রযুক্তির যুগে অনলাইনেও আপনি খুব সহজেই আপনার রিটার্ন পূরণ করতে পারেন। পরে সেটা প্রিন্ট দিয়ে জমা দিতে পারেন।
এজন্য আপনি সাহায্য নিতে পারেন bdtax.com.bd ওয়েবসাইট-এর। এখানে আপনি লগ ইন করে খুব সহজে নিজেই নিজের রিটার্ন পূরণ করতে পারেন।
তবে আপনি যেভাবেই আপনার রিটার্ন পূরণ করেন না কেন, আপনাকে নিয়মিত রিটার্ন দাখিল করার ব্যাপারে আন্তরিক থাকতে হবে। এতে করে যেমন দেশের আইন মানা হবে অন্য দিকে জরিমানার হাত থেকেও বাঁচা যাবে।
জসীম উদ্দিন রাসেল
I have enrolled for e-TIN on 2017 for Job purpose. My basic salary is 10000 and monthly net income is 15000 and didn’t submit any tax return till now. Do i need to submit tax return with penalty now?
If your yearly income didn’t cross 250000 BDT then you don’t need to pay tax. And you don’t need to submit tax return with penalty. Thank you.
আমি একজন প্রবাসী । আমি দেশের ভাইরে থাকি মালশিয়া আমি আমার এইখানে পাসপোর্ট করতে টিওন এর সাইন চেয়ে চিলাম ভুল করে আমার দেশের মানুষ না বুঝে টিন নাম্বার খুলে দিছে। এখন আমার কি করা উচিত আমি দেশের ভাহিরর আছি আমাদের আরতিক অবস্থা খুব কারাপ এখন কি করবো একটু যদি সাহায্য করতেন আমার কি করা প্রয়োজ এখন।
আয় আয়কর আরোপযোগ্য সীমার নিচে নেমে গেলে কিভাবে নিবন্ধন বাতিল করবেন? https://blog.bdtax.com.bd/tin-cancellation-process/
আপনি এই ব্লগটি পড়ুন।
আয় আয়কর আরোপযোগ্য সীমার নিচে নেমে গেলে কিভাবে নিবন্ধন বাতিল করবেন? https://blog.bdtax.com.bd/tin-cancellation-process/
ভাই আমি এক জন ছাত্র কয়েক বছর আগে অজ্ঞতা বসত ই-টিন রেজিষ্ট্রেশন করে ফেলি,
আমার কোন ইনকাম নেই,
এক্ষেত্রে আমার কি আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে?
এবং এটি পরবর্তিতে কোন সমস্যা হবে?
দয়া করে একটু জানাবেন
অনেক সময় বিভিন্ন কারণে আমাদের ই-টিন এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। আপনার যদি করযোগ্য ইনকাম থাকে তাহলে আপনাকে কর প্রদান করতে হবে। এছাড়া আপনার ইনকাম আছে কিন্তু সেটি কর এর আওয়তায় পরে না তখন আপনাকে শূন্য রিটার্ন জমা দিতে হবে। যেমন ধরুন বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী বাৎসরিক ২৫০০০০ লক্ষ টাকার উপর ইনকাম কে করযোগ্য ইনকাম ধরা হয়। আপনার যদি এই সীমার নিচে ইনকাম থাকে তাহলে আপনি শূন্য রিটার্ন জমা দিবেন। এখন আপনার যদি কোনো ইনকাম না থাকে তবে আপনাকে কিছুই করতে হবে না। যখন আপনার ইনকাম হবে তখন আপনি রিটার্ন জমা দিবেন এবং ইনকাম যদি করযোগ্য হয় তাহলে কর প্রদান করবেন। এছাড়া আপনি আপনার ই-টিন বাতিল করতে চাইলে আপনার ই-টিন এ উল্লেখিত সার্কেল এ গিয়ে ডিসিটি বরাবর আবেদন করতে পারেন।
আমি একজন প্রবাসী। আমার ই-টিন করা আছে। আমাকে কি tax return submit করতে হবে? ধন্যবাদ
আপনি আমাদের এই ব্লগটি পড়ুন , দেশের বাইরে বসবাসকারী ব্যক্তি কিভাবে আয়কর দিবেন? https://blog.bdtax.com.bd/tax-payment-non-resident-bangladeshi/
আমি ভুলে টিন সার্টিফিকেট করে ফেলছি আমি এক জন ছাএ আমি চাই টিন সার্টিফিকেট বাতিল করতে কি ভাবে করবো জানাবেন
আপনি আমাদের এই ব্লগটি পড়ুন,আয় আয়কর আরোপযোগ্য সীমার নিচে নেমে গেলে কিভাবে নিবন্ধন বাতিল করবেন? https://blog.bdtax.com.bd/tin-cancellation-process/
তার মানে মূল কথা হইলো যে কেউ যদি কোনো প্রয়োজনে টিন সার্টিফিকেট নিয়ে থাকে এবং তার বর্তমান ইনকাম ২,৫০,০০০/- অতিক্রম না করে তাহলে তাকে কোনো রিটার্ন জমা দেওয়ার প্রয়জন নেই????? ব্যাপারটা এই রকম???
নতুন কর আইন অনুযায়ী যদি কারো ইনকাম টাক্সাবল না হয় এবং তার টিন থাকে তাহলে সে শূন্য রিটার্ন জমা দিবেন।
আমি টিন করার পর ২০১৭-২০১৮ তে আমার আয় কর যোগ্য না হওয়ায়, শূন্য রিটার্ন জমা দিয়েছি, কিন্তু ২০১৮-২০১৯ এ চাকুরী পরিবর্তনের কারনে এবং সিনিওরদের কথায় দেওয়া লাগবেনা শুনে আমি আর জমা দেই নাই, কিন্তু ২০১৯-২০২০ এ আমার আয় করযোগ্য হয় এবং আমি ৫০০০ টাকা জমা দেই।
যেহেতু আমি জানতাম না, এখন জানতে পারলাম, এখন আমার কি করা উচিত এবং কত টাকা জরিমানা হতে পারে? সেটা কিভাবে জমা দেব?
২০১৯-২০২০ এ যেহেতু আপনি কর প্রদান করেছেন তাই আপনার আর সমস্যা হবে না। আপনি এই বছর নিয়মিত ভাবেকর প্রদান করবেন আশা করি সমস্যা হবে না।
আমাদের সফটওয়্যার এ রেজিস্ট্রেশন করে না থাকলে ভিসিট করুন,
https://bdtax.com.bd/index.php/user/registration/individual
Amar TIN certificate ase but akhon ami jobless….amr ki income return dakhil korte hobe,?
আপনাকে শূন্য রিটার্ন জমা দিতে হবে। আমাদের মাধ্যমে আপনার শূন্য রিটার্ন প্রস্তুত করুন মাত্র ৪০০ টাকাতে। রেজিস্ট্রেশন করতে ভিসিট করুন
https://bdtax.com.bd/index.php/user/registration/individual
কম্পিউটার দোকানে টিন সার্টিফিকেট এর জন্য এপ্লিকেশন করার সময় অপারেটর ভাই ভুলে আমার প্রফেশনাল লোকেশন চট্টগ্রাম দেখায়, ফলে কর অঞ্চল চট্টগ্রাম চলে আসে। কিন্তু আমি ঢাকায় থাকি এবং ঢাকায় রিটার্ন জমা দিতে চাই। এই বছরের মার্চ মাসে সার্টিফিকেট করেছি। এইবারই প্রথম রিটার্ন জমা দিব। কর অঞ্চল ঢাকায় কিভাবে পরিবর্তন করব ?
আপনাকে আপনার বর্তমান সার্কেলে আবেদন করে সার্কেল পরিবর্তন করতে হবে। ধন্যবাদ
আমি ক্রেডিট কার্ড বানানোর জন্য টিন সার্টিফিকেট নিয়েছিলাম। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এখনো কোন রিটার্ন জমা দেই নাই আমার আয় কর সীমার নিচে। এখন আমার করনীয় কি?
ক্রেডিট কার্ড এর জন্য টিন নিয়ে থাকলে সমস্যা হবে না তবে শূন্য রিটার্ন দাখিল করা ভালো। আমাদের সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনার শূন্য রিটার্ন প্রস্তুত করুন মাত্র ৪০০ টাকাতে। রেজিস্ট্রেশন করতে ভিসিট করুন https://bdtax.com.bd/index.php/user/registration/individual
আমি একজন ছাত্র
Tin certificate করেছি ।
আমার কি করনিয় বর্তমানে ।
আর আমি 27-09-20 এ tin করি ।
।পরবর্তী কাজে লাগবে ।তাই করছি মোবাইল ফোন এ।তো সমস্যা কি হবে ।ইনকাম নাই ।
না কি বাতিল করা লাগবে । বাতিল করা গেলে করনিয় কি।।। ?
জিনা আপনি যেহেতু ছাত্র সমস্যা হবে না।
আমি সঞ্চয় করার জন্য TIN করি 30-09-2020 তারিখে । তবে আমার বর্তমান বয়স 53 । কিন্তু পড়ে সঞ্চয় 100000 টাকা জমা রাখলে TIN লাগে নাই । TIN খুলে বিপদে আমি ।
আমি কৃষি কাজ করি ।আয় শুধু কৃষিতে ।বছরে আয় হয় 200000 টাকার মতো ।
তবে আমি কি রিটার্ন দাখিল করতে বাধ্য ।
কোনো চাকরি করি না
জিনা এই ক্ষেত্রে আপনাকে রিটার্ন দিতে হবে না। ভবিষ্যতে যদি আপনার আর করযোগ্য ইনকাম হবার সম্ভাবনা না থাকে আপনি এপ্লিকেশন করে আপনার ই-টিন সনদ বাতিল করার জন্য আবেদন করতে পারেন।
আমি 55 বছর বয়সী লোক ।আমি ভুল বসত ই টিন সনদ করি। কোনো কাজে লাগে নাই ।
আমি ইনকাম করি না ।জমি তে আবাদ করি খাই
আমার রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক কি না ?
সথিক পরামর্শ দেন ।
জিনা এই ক্ষেত্রে আপনাকে রিটার্ন দিতে হবে না। ভবিষ্যতে যদি আপনার আর করযোগ্য ইনকাম হবার সম্ভাবনা না থাকে আপনি এপ্লিকেশন করে আপনার ই-টিন সনদ বাতিল করার জন্য আবেদন করতে পারেন।
আমি ২০১৯ সালের জুলাইয়ের ৩১ তারিখ চাকরি ছেড়ে দেই। এখন পর্যন্ত আমার কোন আয় নেই। উল্লেখ্য, বিগত চাকুরির বছর গুলিতে আমি নিয়মিত কর প্রদান করেছি। কিন্তু গত বছর থেকে কোন কর প্রদান বা রিটার্ন দাখিল করা হয় নি। এক্ষেত্রে, আমার বর্তমানে করণীয় কি? ভবিষ্যতে কি কোন অসুবিধা বা জরিমানা হবে, যদিও আমি বর্তমানে বেকার? আপনার সদুত্তর কামনা করছি।
ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য। আপনি শূন্য রিটার্ন দাখিল করবেন। তাহলেই হবে।
আমি বিকাশের এজেন্ট সিম আনার জন্য অনলাইনে রেজিস্টেশন করে একটি টিন সার্টিফিকেট আনি এখন আমাকে কি আয়কর জমা দিতে হবে … আমার নতুন দোকান……..এখন আমাকে কি করতে হবে….
জি আপনাকে রিটার্ন জমা দিতে হবে। আমাদের সফটওয়্যার এ রেজিস্ট্রেশন না করে থাকলে ঘরে বসে আপনার২০২০-২০২১ কর বছরের রিটার্ন অনলাইন এ প্রস্তুত করতে রেজিস্ট্রেশন করুন https://bdtax.com.bd/index.php/user/registration/individual
আমি TIN number করেছি ২ জুলাই ২০২৯ তারিখে।
তাহলে আমাকে কি ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরেই বাধ্যতামূলক রিটার্ন দাখিল করতে হবে নাকি ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে দাখিল করলেও হবে?
ধন্যবাদ
জি দাখিল করতে হবে।
কম্পিউটার এর দোকানে ভুলবসত আমার বাবার পেশা এমন দিয়ে দেয় যেটার জন্য আমার বাবার কর দিবে হবে কিন্তু আমার বাবার কোন উপার্জন ই নেই এখন কিভাবে এই সমস্যা সমাধান করব?
আপনি নির্ধারিত সার্কেল অফিসে যোগাযোগ করে নিতে পারেন। ধন্যবাদ।
0 return na dile ki hobe
এনবিআর কর্তৃক জরিমানার হতে পারে।
আমার কোম্পানি 2017 সালে আমার টিন খুলে দিয়ে ছিলো । তখন কোম্পানি শুন্য রিটান দাখিল করে পরে আমাকে একটা রশিদ দেয়। পরে আমি কোম্পানি পরিবতন করি । সেই থেকে আর রিটান দাখিল করিনি । বতমান আমার মূলবেতন 11900/- । আমার মূলবেতন এর বেশি কখনো ছিলো না এখন আমি কি করতে পারি?
আপনার করযোগ্য আয় না থাকলে আপনি শূন্য রিটার্ন দাখিল করবেন। এনবিআরের নিয়ম অনুযায়ী টিন থাকলেই আপনাকে রিটার্ন দাখিল করতে হবে।